ফ্যাটিলিভার, উচ্চ রক্তচাপ ওরক্তস্বল্পতারপ্রাকৃতিক সমাধান
বিটরুট পাউডার
বিটরুটকে বলা হয় সুপারফুড। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিটরুটে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, নাইট্রেট, জিংক, আয়োডিন, আয়রন, ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬সহ প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে।
বিটরুটে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
বিটরুট ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ক্ষমতা উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
রক্তে কোলেস্টেরল বেশি থাকলে বিটরুট জুস তা কমাতে সাহায্য করে।
বিটরুটে থাকা লুটেইন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
বিটরুট মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
পর্যাপ্ত পরিমাণ বিটরুট জুস খেলে শরীরের টক্সিন দূর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
বিটরুটের পুষ্টি উপাদান ত্বক সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ কমায়।
বিটরুটে বিটেইন থাকায় যকৃতে চর্বি জমতে দেয় না, খুব সহজেই শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
আমাদের কাছ থেকেই কেন নিবেন?
আমরা আপনাকে দিচ্ছি একেবারে মাঠ পর্যায় থেকে দেশি কাঁচা বিটরুট সংগ্রহ করে হাইজিন মেইনটেইন করে মেশিনের সাহায্যে প্রসেস করে সম্পূর্ণ ধুলাবালি মুক্ত, ফ্রেশ এবং অথেনটিক দেশি বিটরুট পাউডার যা নিয়মিত পান করলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
বিটরুট পাউডার খাওয়ার নিয়ম:
প্রতিদিন ১ গ্লাস পানিতে হাফ চামচ বিটরুট পাউডার নিয়ে মিক্স করে ৫ থেকে ১০ মিনিট রেখে দিন তারপর দেখবেন গ্লাসের নিচে বিটরুট পাউডারের সামান্য পরিমাণ আঁশ জমেছে। গ্লাসের উপরের স্বচ্ছ লাল জুসটা পান করুন আর নিচের সামান্য পরিমাণ আঁশটা ফেলে দিন। এই নিয়মে দিনে ১ বার অথবা ২ বার বিটরুট জুস পান করলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।